Site icon সঙ্গীত গুরুকুল, GOLN

আজ নয় গুনগুন গুঞ্জন প্রেমে [ Aj noy gungun gunjon preme ]

আজ নয় গুনগুন গুঞ্জন প্রেমে [ Aj noy gungun gunjon preme ] গানটির প্রকাশকাল ১৯৭৭ সাল। এই বছরটি সলিল চৌধুরীর কাছ থেকে দুটো অসাধারণ গান পেয়েছিলো। এই গানটি ছাড়াও তিনি কম্পোজ করেন আরেকটি হৃদয় নিংড়ানো গান সেটি হলো “আজ তবে এই টুকু থাক”।

আজ নয় গুনগুন গুঞ্জন প্রেমে লিরিক্স, Aj noy gungun gunjon preme lyrics

গীতিকার : সলিল চৌধুরী

সুরকার : সলিল চৌধুরী

প্রথম কণ্ঠশিল্পী : লতা মঙ্গেশকর

সলিল চৌধুরী ও লতা মঙ্গেশকর

প্রকাশকাল : ১৯৭৭

আজ নয় গুনগুন গুঞ্জন প্রেমে
চাঁদ, ফুল, জোছনার গান আর নয়
ওগো প্রিয় মন
খোলো বাহুডোর
পৃথিবী তোমারে যে চায়।

আজ নয় গুনগুন গুঞ্জন প্রেমে
চাঁদ, ফুল, জোছনার গান আর নয়
ওগো প্রিয় মন
খোলো বাহুডোর
পৃথিবী তোমারে যে চায়।

আর নয় নিষ্ফল ক্রন্দন
শুধু নিজেরই স্বার্থের বন্ধন
খুলে দাও জানালা আসুক
সারা বিশ্বের বেদনার স্পন্দন

আর নয় নিষ্ফল ক্রন্দন
শুধু নিজেরই স্বার্থের বন্ধন
খুলে দাও জানালা আসুক
সারা বিশ্বের বেদনার স্পন্দন

ধরণীর ধূলি হোক চন্দন
টীকা তার মাথে আজ পরে নাও, পরে নাও, পরে নাও

সলিল চৌধুরী ও লতা মঙ্গেশকর

আজ নয় গুনগুন গুঞ্জন প্রেমে

কার ঘরে প্রদীপ জ্বলেনি
কার বাঁচার অন্ন মেলেনি
কার নেই আশ্রয় বর্ষার
দিন কাটে ভাগ্যের ভরসায়

কার ঘরে প্রদীপ জ্বলেনি
কার বাঁচার অন্ন মেলেনি
কার নেই আশ্রয় বর্ষার
দিন কাটে ভাগ্যের ভরসায়

তুমি হও একজন তাদেরই
কাঁধে আজ তার ভার তুলে নাও, তুলে নাও, তুলে নাও

আজ নয় গুনগুন গুঞ্জন প্রেমে
চাঁদ, ফুল, জোছনার গান আর নয়
ওগো প্রিয় মন
খোলো বাহুডোর
পৃথিবী তোমারে যে চায়

সলিল চৌধুরী (सलिल चौधरी, സലില്‍ ചൗധരി) একজন ভারতীয় বাঙ্গালী সঙ্গীত পরিচালক, গীতিকার, সুরকার এবং গল্পকার। তিনি মূলত বাংলা, হিন্দি, এবং মালয়ালম চলচ্চিত্রে সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন। আধুনিক বাংলা গানের সুরস্রষ্টা হিসেবে এবং গণসংগীতের প্রণেতা হিসেবে তিনি একজন স্মরণীয় বাঙালি। তার গুণগ্রাহীদের কাছে তিনি সলিলদা বলেই পরিচিত।

তার সঙ্গীতপ্রতিভা মূলত ভারতীয় চলচ্চিত্র শিল্পেই ব্যাপকভাবে স্বীকৃত। তিনি একজন আয়োজক ছিলেন এবং বিভিন্ন বাদ্যযন্ত্র যেমন বাঁশি, পিয়ানো, এসরাজ ইত্যাদি বাজাতে জানতেন। তার মৌলিক কবিতাগুলোর জন্যে তিনি ব্যাপকভাবে নন্দিত এবং প্রশংসিত।

লতা মঙ্গেশকর (लता मंगेशकर লাতা মাংগেশ্‌কার্‌) ভারতের কিংবদন্তি-সম একজন গায়িকা। তিনি এক হাজারেরও বেশি ভারতীয় ছবিতে গান করেছেন। এছাড়া ভারতের ৩৬টি আঞ্চলিক ভাষাতে ও বিদেশি ভাষায় গান গাওয়ার একমাত্র রেকর্ডটি তারই। ১৯৮৯ সালে ভারত সরকার তাকে দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কারে ভূষিত করে। তার অবদানের জন্য ২০০১ সালে তাকে ভারতের সর্বোচ্চ সম্মাননা ভারতরত্নে ভূষিত করা হয়; এম. এস. সুব্বুলক্ষ্মীর পর এই পদক পাওয়া তিনিই দ্বিতীয় সঙ্গীতশিল্পী। ২০০৭ সালে ফ্রান্স সরকার তাকে ফ্রান্সের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা লেজিওঁ দনরের অফিসার খেতাবে ভূষিত করে।

 

আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন

 

১৯৭৭ সালে লতাজীর গাওয়া সংস্করণ:

 

 

শিলন মিউজিক প্রজেক্টে নতুন করে গাওয়া হয়েছে:

 

আরও দেখুন:

Exit mobile version