Site icon সঙ্গীত গুরুকুল, GOLN

আমার প্রাণ যায় প্রাণ বন্ধু বিহনে [ Amar Pran Jay Pranbondhu Bihone ]

আমার প্রাণ যায় প্রাণ বন্ধু বিহনে [ Amar Pran Jay Pranbondhu Bihone ]

রাধা রমণ দত্ত

আমার প্রাণ যায় প্রাণ বন্ধু বিহনে গানটি লেখেছেন এবং সুর করেছেন রাধারমণ দত্ত ।  রমণ দত্ত একজন বাংলা সাহিত্যিক, সাধক কবি, বৈঞ্চব বাউল, ধামালি নৃত্য-এর প্রবর্তক। সংগীতানুরাগীদের কাছে তিনি রাধারমণ বলেই সমাধিক পরিচিত। বাংলা লোকসংগীতের পুরোধা লোককবি । এবং চন্দনা মজুমদার একজন বাংলাদেশি কণ্ঠশিল্পী।

আমার প্রাণ যায় প্রাণ বন্ধু বিহনে [ Amar Pran Jay Pranbondhu Bihone ]

গীতিকারঃ রাধারমণ দত্ত

সুরকারঃ রাধারমণ দত্ত

আমার প্রাণ যায় প্রাণ বন্ধু বিহনে [ Amar Pran Jay Pranbondhu Bihone ]

আমার প্রাণ যায় প্রাণ বন্ধু বিহনে গো
প্রাণ বিন্দে আমার, প্রাণ যায় প্রাণ বন্ধু বিহনে

বন্ধু হারা জিতে মরা, হইয়াছি পাগলের ধারা গো
আমি পাগল না হই পাগলিনির মতো গো।
প্রাণ বিন্দে আমার, প্রাণ যায় প্রাণ বন্ধু বিহনে

একা ঘরে শুইয়া থাকি, শুইলে স্বপনে দেখি গো
আমি জাগিয়া না পাইলাম চিকন কালারে।
প্রাণ বিন্দে আমার, প্রাণ যায় প্রাণ বন্ধু বিহনে

ভাইবে রাধারমণ বলে, প্রেমানলে অঙ্গ জ্বলে গো
আমি পিরিত করে হইলাম জিতে মরা।
প্রাণ বিন্দে আমার, প্রাণ যায় প্রাণ বন্ধু বিহনে ।

রাধা রমণ দত্ত উৎসব
ভিডিও দেখুনঃ

রাধারমণ দত্তঃ

রাধা রমণ দত্ত

জন্মসূত্রে রাধারমণ দত্ত, (১৮৩৪ – ১৯১৫) একজন বাংলা সাহিত্যিক, সাধক কবি, বৈঞ্চব বাউল, ধামালি নৃত্য-এর প্রবর্তক। সংগীতানুরাগীদের কাছে তিনি রাধারমণ বলেই সমাধিক পরিচিত। বাংলা লোকসংগীতের পুরোধা লোককবি রাধারমণ দত্ত। তার রচিত ধামাইল গান সিলেট ও ভারতের বাঙ্গালীদের কাছে পরম আদরের ধন। রাধা রমন নিজের মেধা ও দর্শনকে কাজে লাগিয়ে মানুষের মনে চিরস্থায়ী আসন করে নিয়েছেন। কৃষ্ণ বিরহের আকূতি আর না-পাওয়ার ব্যথা কিংবা সব পেয়েও না-পাওয়ার কষ্ট তাকে সাধকে পরিণত করেছে। আমার বন্ধু দয়াময় গানটি তিনি রাধা রমণ দত্ত এর লেখায় গেয়েছেন ।

 

আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন

 

কবি রাধারমণের পারিবারিক ঐতিহ্যের ধারাবাহিকতায় উপাসনার প্রধান অবলম্বন সংগীতের সংগে তার পরিচয় ছিল শৈশব থেকেই। খ্যাতিমান লোককবি জয়দেবের গীতগৌবিন্দ এর বাংলা অনুবাদ করেছিলেন তার পিতা রাধামাধব দত্ত। পিতার সংগীত ও সাহিত্য সাধনা তাকেও প্রভাবিত করেছিল।১২৫০ বঙ্গাব্দে রাধারমণ পিতৃহারা হন এবং মা সুবর্ণা দেবীর কাছে বড় হতে থাকেন। ১২৭৫ বঙ্গাব্দে মৌলভীবাজারের আদপাশা গ্রামে শ্রী চৈতন্যদেবের অন্যতম পার্ষদ সেন শিবানন্দ বংশীয় নন্দকুমার সেন অধিকারীর কন্যা গুণময়ী দেবীকে বিয়ে করেন।

তিনি ১৯১৫ সালে বাংলাদেশে মৃতুবরণ করেন । 

আরও দেখুনঃ 

 

 

Exit mobile version