আমার সারা দেহ খেয়ো গো [ Amar Sara Deho ]

আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি
এন্ড্রু কিশোর

“আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি” গানটি বাংলাদেশের খুবই জনপ্রিয় একটি গান । গানটি গেয়েছেন বাংলাদেশ এর সংগীতশিল্পী এন্ড্রু কিশোর । তিনি বাংলাদেশ ও অন্যান্য দেশের বহু চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দিয়েছেন, যে’জন্য তিনি ‘প্লেব্যাক সম্রাট’ নামে পরিচিত।

আমার সারা দেহ খেয়ো গো [ Amar Sara Deho ]

সুরকারঃ রকেট মন্ডল

প্রথম রেকর্ডের কন্ঠশিল্পীঃ এন্ড্রু কিশোর 

আমার সারা দেহ খেয়ো গো [ Amar Sara Deho ]

আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি হো……
এই চোখ দুটো মাটি খেও না
আমি মরে গেলেও তারে দেখার স্বাধ
মিটবে নাগো মিটবে না
তারে এক জনমে ভালোবেসে
ভরবে না মন ভরবে না
আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি হো……
ওরে..ইচ্ছে করে বুকের ভেতর
লুকিয়ে রাখি তারে ।।
জেন না পারে সে যেতে আমায় কোনদিনও

ছেঁড়ে

আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি
এন্ড্রু কিশোর
আমি এই
জগতে তারে ছাড়া থাকবোনা গো থাকবোনা
তারে এক জনমে ভালোবেসে
ভরবে না মন ভরবে না
আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি হো……
ওরে..এই না ভুবন ছাড়তে হবে দু-দিন
আগে পরে ।।
বিধি একই সঙ্গে রেখো মোদের
একি মাটির ঘরে
আমি অন্য
ঘরে থাকতে একা পারবোনা গো পারবোনা
তারে এক জনমে ভালোবেসে
ভরবে না মন ভরবে না
আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি হো……
এই চোখ দুটো মাটি খেও না
আমি মরে গেলেও তার দেখার স্বাধ
মিটবে নাগো মিটবে না
তারে এক জনমে ভালোবেসে
ভরবে না মন ভরবে না
আমার সারা দেহ খেও গো মাটি হো…..

এন্ড্রু কিশোরঃ

আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি
এন্ড্রু কিশোর

আমার সারা দেহ খেয়ো গো মাটি গানের গায়ক এন্ড্রু কিশোর একজন বাংলাদেশী গায়ক । এন্ড্রু কিশোর ১৯৫৫ সালের ৪ঠা নভেম্বর রাজশাহী জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা ক্ষীতিশ চন্দ্র বাড়ৈ এবং মাতা মিনু বাড়ৈ রাজশাহীর একটি হাসপাতালে চাকরি করতেন ।মায়ের কাছে পড়াশোনায় হাতেখড়ি হয়েছিল। তার শৈশব-কৈশোর ও যৌবনকাল কেটেছে রাজশাহী।এন্ড্রু কিশোরের চলচ্চিত্রে নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে যাত্রা শুরু হয় ১৯৭৭ সালে আলম খান সুরারোপিত মেইল ট্রেন চলচ্চিত্রের “অচিনপুরের রাজকুমারী নেই” গানের মধ্য দিয়ে।

 

YaifwwriN4BzRFCyqbslL4 আমার সারা দেহ খেয়ো গো [ Amar Sara Deho ]
আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন

 

১৯৮৭ সালে তিনি সারেন্ডার চলচ্চিত্রে আলম কানের সুরে তিনটি গানে কণ্ঠ দেন, সেগুলো হল “সবাইতো ভালোবাসা চায়”, “গুন ভাগ করে করে”, ও “ঘড়ি চলে ঠিক ঠিক”। তন্মধ্যে প্রথমোক্ত গানটি জনপ্রিয়তা লাভ করে এবং এই গানের জন্য তিনি তার দ্বিতীয় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। 

কিশোর ২০২০ সালের ৬ জুলাই ৬৪ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন। 

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment