আমি কুলহারা কলঙ্কিনী [ Ami Kul Hara Kolongkini ] | শাহ আব্দুল করিম

আমি কুলহারা কলঙ্কিনী [ Ami Kul Hara Kolongkini ] | শাহ আব্দুল করিম

আমি কুলহারা কলঙ্কিনী [ Ami Kul Hara Kolongkini ]
শাহ আব্দুল ‘করিম
“আমি-কুলহারা কলঙ্কিনী” গানটি গেয়েছেন একুশে পদক বিজয়ী বাউল শাহ আবদুল করিম । তিনি  সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার উজানধন গ্রামের এক কৃষক পরিবারে ১৯১৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। করিমের বাবা ইব্রাহিম আলী এবং মা নায়োরজান

 

আমি কুলহারা কলঙ্কিনী [ Ami Kul Hara Kolongkini ] | শাহ আব্দুল করিম

গীতিকারঃ শাহ আবদুল করিম

প্রথম রেকর্ডের কন্ঠশীল্পিঃ শাহ আবদুল করিম

আমি-কুলহারা কলঙ্কিনী লিরিক্স :

প্রেম করে প্রাণবন্ধুর সনে
যে দুঃখ পেয়েছি মনে
আমার কেঁদে যায় দিন রজনী
আমারে কেউ ছুঁইয়ো না গো সজনী
আমি-কুলহারা কলঙ্কিনী
আমারে কেউ ছুঁইয়ো না গো সজনী

প্রেম করা যে স্বর্গের খেলা
বিচ্ছেদে হয় নরক জ্বালা
আমার মন জানে, আমি জানি
আমারে কেউ ছুঁইয়ো না গো সজনী
আমি-কুলহারা কলঙ্কিনী
আমারে কেউ ছুঁইয়ো না গো সজনী
সখি আমায় উপায় বলোনা
এ জীবনে দূর হলোনা

বাউল করিমের পেরেশানি
আমারে কেউ ছুঁইয়ো না গো সজনী
আমি-কুলহারা কলঙ্কিনী
আমি-কুলহারা কলঙ্কিনী
আমারে কেউ ছুঁইয়ো না গো সজনী
আমারে কেউ ছুঁইয়ো না গো সজনী

 

 

Ami Kul Hara Kolongkini lyrics :

Ami kul hara kolongkini

Amare kew chuiyo na go sojoni

Prem kore pran bondhur sone

Je dukho peyechi mone

Amar kede jay din rajani

Amar kede jay din rajani

Amare kew

Amare kew chuiyo na go sajani

শাহ আবদুল করিমঃ 

আমি কুলহারা কলঙ্কিনী [ Ami Kul Hara Kolongkini ]
শাহ আব্দুল’ করিম

শাহ আবদুল করিম হচ্ছেন একজন বাংলাদেশী কিংবদন্তী সঙ্গীতশিল্পী, সুরকার, গীতিকার ও সঙ্গীত শিক্ষক। তিনি বাউল সঙ্গীতকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। কর্মজীবনে তিনি পাঁচশো-এর উপরে সংগীত রচনা করেছেন। বাংলা সঙ্গীতে তাঁকে “বাউল সম্রাট” হিসাবে সম্বোধন করা হয় । স্বশিক্ষিত বাউল শাহ ‘আব্দুল করিম এ পর্যন্ত প্রায় পাঁচ শতাধিক গান লিখেছেন এবং সুরারোপ করেছেন। বাংলা একাডেমীর উদ্যোগে তার ১০টি গান ইংরেজিতে অনূদিত হয়েছে।

 

YaifwwriN4BzRFCyqbslL4 আমি কুলহারা কলঙ্কিনী [ Ami Kul Hara Kolongkini ] | শাহ আব্দুল করিম
আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন

 

শাহ আবদুল করিমের শৈশব কেটেছে চরম দারিদ্র্য ও দুঃখে। তাই তিনি কোনো স্কুল বা কলেজ থেকে কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা পাননি। তাছাড়া তার গ্রামে কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল না।

করিম 15 বছর বয়সে একটি নাইট কলেজে ভর্তি হন, তবে সেই প্রতিষ্ঠানটিও তার ভর্তির অষ্টম দিনে বন্ধ হয়ে যায়। তাই, করিমের শিক্ষা শুধু বর্ণমালার মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল।

২০০৯ সালের ১২ই সেপ্টেম্বর বাউল সম্রাট শাহ আবদুল করিম মৃত্যু বরণ করেন। 

 

 

আরও দেখুনঃ 

চাঁদনী পসরে কে আমারে স্মরণ করে (2003) [Chadni Posore Ke Amare Soron Kore]

Leave a Comment