Site icon সঙ্গীত গুরুকুল, GOLN

আমি বাইয়া যাইয়া কোন ঘাটে [ Ami Baiya Jaiya Kon Ghate ]

আমি বাইয়া যাইয়া কোন ঘাটে

আমি বাইয়া যাইয়া কোন ঘাটে [ Ami Baiya Jaiya Kon Ghate ]
লেবেলঃ স্টুডিও গুরুকুল [ Studio Gurukul ]
প্রযোজনাঃ সঙ্গীত গুরুকুল [ Music Gurukul ]
কাভারঃ সম্রাট মন্ডল [ Shomrat Mandal ]

 

 

আমি বাইয়া যাইয়া কোন ঘাটে

আমি বাইয়া যাইয়া কোন ঘাটে,
লাগাবো রে সোনার নাও।।
নায়ের মাস্তুলে কান্দিয়া রে কয়,
তুমি কি কর মাঝিয়া ভাই রে।।
এ যে পালের টান মোর
না সহে পরাণে রে এ এ
দয়াল চাঁন রে ;
আমি বাইয়া যাইয়া কোন ঘাটে
লাগাবো রে সোনার নাও।
নৌকার গলুই এ কান্দিয়া রে কয়,
তুমি কি কর মাঝিয়া ভাই রে।।
এ যে দাঁড়ের টান মোর
না সহে পরানে এ এ
দয়াল চাঁন রে ;
আমি বাইয়া যাইয়া কোন ঘাটে
লাগাবো রে সোনার নাও।
নৌকার টগরাতে কান্দিয়া রে কয়,
তুমি কি কর মাঝিয়া ভাই রে।।
এ যে হাইলের টান মোর
না সহে পরাণে এ এ
দয়াল চাঁন রে ;
আমি বাইয়া যাইয়া কোন ঘাটে,
লাগাবো রে সোনার নাও।।।

 

গুগল নিউজে আমাদের ফলো করুন

 

জসীম উদ্‌দীন :

জসীম উদ্‌দীন (অন্যভাবে জসীমউদ্দীন, ১ জানুয়ারি ১৯০৩ – ১৩ মার্চ ১৯৭৬) একজন বাঙালি কবি, গীতিকার, ঔপন্যাসিক ও লেখক। ‘পল্লীকবি’ উপাধিতে ভূষিত, জসীম উদ্‌দীন আবহমান বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে লালিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ আধুনিক কবি। ঐতিহ্যবাহী বাংলা কবিতার মূল ধারাটিকে নগর সভায় নিয়ে আসার কৃতিত্ব জসীম উদ্‌দীনের।

 তার নকশী কাঁথার মাঠ ও সোজন বাদিয়ার ঘাট বাংলা ভাষার গীতিময় কবিতার উৎকৃষ্টতম নিদর্শনগুলোর অন্যতম। তার কবিতা বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তার লেখা অসংখ্য পল্লিগীতি এখনো গ্রাম বাংলার মানুষের মুখে মুখে শোনা যায়। যথা:- আমার হার কালা করলাম রে, আমায় ভাসাইলি রে, বন্ধু কাজল ভ্রমরা রে ইত্যাদি।

কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শিক্ষিত জসীম উদ্‌দীন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ বছর শিক্ষকতা করেন; ১৯৪৪ সালে শিক্ষকতা ছেড়ে তিনি বঙ্গীয় প্রাদেশিক সরকার এবং পরে পূর্ব পাকিস্তান সরকারের প্রচার বিভাগের কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন এবং ১৯৬২ সালে অবসর গ্রহণ করেন। জসীম উদ্‌দীন ছিলেন প্রগতিশীল ও অসাম্প্রদায়িক চেতনার অধিকারী এবং সমাজতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার একজন দৃঢ় সমর্থক। তিনি ছিলেন পূর্ব পাকিস্তানের সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা।

জসীম উদ্‌দীন প্রেসিডেন্টের প্রাইড অব পারফরমেন্স পুরস্কার (১৯৫৮), বাংলাদেশ সরকারের একুশে পদক (১৯৭৬) ও স্বাধীনতা পুরস্কারে (মরণোত্তর, ১৯৭৮) ভূষিত হন। তিনি ১৯৭৪ সালে বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার প্রত্যাখ্যান করেন।

 

আমি বাইয়া যাইয়া কোন ঘাটে [ Ami Baiya Jaiya Kon Ghate ] নিয়ে কভার ঃ

 

আরও দেখুনঃ

Exit mobile version