Site icon সঙ্গীত গুরুকুল, GOLN

এই পৃথিবীর পরে [Ei prithibir pore]

এই পৃথিবীর পরে [Ei prithibir pore]
সাবিনা ইয়াসমিন
এই পৃথিবীর পরে” গানটি গেয়েছেন বাংলাদেশ এর সংগীতশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন । বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের গানের পাশাপাশি তিনি দেশাত্মবোধক গান থেকে শুরু করে উচ্চাঙ্গ, ধ্রুপদী, লোকসঙ্গীত ও আধুনিক বাংলা গানসহ বিভিন্ন ধারার নানান আঙ্গিকের সুরে গান গেয়ে নিজেকে দেশের অন্যতম সেরা সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

এই পৃথিবীর পরে [Ei prithibir pore]

প্রথম রেকর্ডের কন্ঠশিল্পীঃ সাবিনা ইয়াসমিন 

এই পৃথিবীর পরে [Ei prithibir pore]

এই পৃথিবীর ′পরে

কত ফুল ফোটে আর ঝরে

সে কথা কি কোনোদিন

কখনও কারও মনে পড়ে?

এই পৃথিবীর ‘পরে

কত ফুল ফোটে আর ঝরে

সে কথা কি কোনোদিন

কখনও কারও মনে পড়ে?

তবুও তো ফোটে ফুল

পাখি গান গায়

ভাবে না তো কেউ তারে

চায় কি না চায়

তবুও তো ফোটে ফুল

পাখি গান গায়

ভাবে না তো কেউ তারে

চায় কি না চায়

ফুলের কানে, পাখির গানে

ফুলের কানে, পাখির গানে

কত না কথা রয় অগোচরে

এই পৃথিবীর ′পরে

কত ফুল ফোটে আর ঝরে

সে কথা কি কোনোদিন

কখনও কারও মনে পড়ে?

সারা নিশি জ্বলে কত

দীপ নিভে যায়

নিজেরে পোড়ায়ে ধূপ

গন্ধ বিলায়

সারা নিশি জ্বলে কত

দীপ নিভে যায়

নিজেরে পোড়ায়ে ধূপ

গন্ধ বিলায়

দীপের কথা, ধূপের ব্যথা

দীপের কথা, ধূপের ব্যথা

স্মরণ করো কোনো অবসরে

এই পৃথিবীর ‘পরে

কত ফুল ফোটে আর ঝরে

সে কথা কি কোনোদিন

কখনও কারও মনে পড়ে?

এই পৃথিবীর ‘পরে

কত ফুল ফোটে আর ঝরে

সে কথা কি কোনোদিন

কখনও কারও মনে পড়ে?

কখনও কারও মনে পড়ে?

কখনও কারও মনে পড়ে?

সাবিনা ইয়াসমিনঃ

সাবিনা ইয়াসমিন

সাবিনা ইয়াসমিন একজন বাংলাদেশিনেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী। সাবিনা শৈশব থেকে গানের তালিম নেওয়া শুরু করেন। তিনি সাত বছর বয়সে প্রথম মঞ্চানুষ্ঠানে অংশ নেন এবং খেলাঘর নামে একটি বেতার অনুষ্ঠানে ছোটদের গান করতেন। ১৯৬২ সালে নতুন সুর চলচ্চিত্রে রবীন ঘোষের সুরে ছোটদের গানে অংশ নেন। চলচ্চিত্রে পূর্ণ নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে তার আত্মপ্রকাশ ঘটে ১৯৬৭ সালে আগুন নিয়ে খেলা চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে।

 

আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন

 

সাবিনা ইয়াসমিন ১৯৫৪ সালের ৪ঠা সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা লুতফর রহমান ব্রিটিশ রাজের অধীনে সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন এবং মাতা বেগম মৌলুদা খাতুন। পৈতৃক বাড়ি সাতক্ষীরায়। তার গাওয়া দেশাত্মবোধক গানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল “জন্ম আমার ধন্য হলো মা গো”, “সব ক’টা জানালা খুলে দাও না”, “ও আমার বাংলা মা”, “মাঝি নাও ছাড়িয়া দে”, “সুন্দর সুবর্ণ” ও “একটি বাংলাদেশ তুমি জাগ্রত জনতার”।

আরও দেখুনঃ 

বান্ধিলাম পিরিতের ঘর [Bandhilam piriter ghor]

Exit mobile version