Site icon সঙ্গীত গুরুকুল, GOLN

এ সুখের নেই কোন লিরিক্স | A shukher nei kono lyrics | Sabina yasmin

এ সুখের নেই কোন  লিরিক্স,

এই গানটি গেয়েছেন বিখ্যাত গায়িকা সাবিনা ইয়াসমিন |  বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের গানের পাশাপাশি তিনি দেশাত্মবোধক গান থেকে শুরু করে উচ্চাঙ্গ, ধ্রুপদী, লোকসঙ্গীত ও আধুনিক বাংলা গানসহ বিভিন্ন ধারার নানান আঙ্গিকের সুরে গান গেয়ে নিজেকে দেশের অন্যতম সেরা সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন।

 

এ সুখের নেই কোন লিরিক্স | A shukher nei kono lyrics | Sabina yasmin

 

এ সুখের নেই কোন সীমানা লিরিক্স

 

এ সুখের নেই কোন সীমানা -২

বসন্তেরই আমন্ত্রণে জড়িয়ে গেলাম
আলিঙ্গনে সফল হলো বুঝি সাধনা।
এ সুখের নেই কোন সীমানা -২
খুশির চরণ ধ্বনি আমার প্রাণে,
কী আবেশ ছুঁয়ে যায় আমার গানে -২
চিরচেনা এই যে ভুবন
শত রঙ্গে রঙ্গিন এখন
স্বর্গ হলো বুঝি রচনা।
এ সুখের নেই কোন সীমানা
জীবনের যত ফুল এখন হাসে,
হৃদয়ের আঙ্গিনায় সুরভি আসে
এ জনমেই যেন আবার
নতুন জনম হলো আমার
ফুরিয়েই গেল যত ভাবনা।
এ সুখের নেই কোন সীমানা
বসন্তেরই আমন্ত্রণে জড়িয়ে গেলাম
আলিঙ্গনে সফল হলো বুঝি সাধনা।
এ সুখের নেই কোন সীমানা-২

a shukher nei kono shimana lyrics in english

 

E sukher nei kono simana -2

bosonteri amontrone joriye gelam
alingone sofol holo bujhi sadhona.
E sukher nei kono simana -2
Khushir choron dhoni amar prane
ki abesh chhuye jay amar gane -2
chirochena ei je vubon
shoto ronge rongin ekhon
sworgo holo bujhi rochona
E sukher nei kono simana -2
Jiboner joto ful ekhon hashe
hridoyer anginay surovi ase]
e jonomei jeno abar
notun jonom holo amar
furiyei gelo joto vabona
[E sukher nei kono simana -2
bosonteri amontrone joriye gelam
alingone sofol holo bujhi sadhona.
E sukher nei kono simana -2

সাবিনা ইয়াসমিন:

সাবিনা শৈশব থেকে গানের তালিম নেওয়া শুরু করেন। তিনি সাত বছর বয়সে প্রথম মঞ্চানুষ্ঠানে অংশ নেন এবং খেলাঘর নামে একটি বেতার অনুষ্ঠানে ছোটদের গান করতেন। ১৯৬২ সালে নতুন সুর চলচ্চিত্রে রবীন ঘোষের সুরে ছোটদের গানে অংশ নেন।

চলচ্চিত্রে পূর্ণ নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে তার আত্মপ্রকাশ ঘটে ১৯৬৭ সালে আগুন নিয়ে খেলা চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে। ১৯৭২ সালে অবুঝ মন চলচ্চিত্রের “শুধু গান গেয়ে পরিচয়” গানে কণ্ঠ দিয়ে তিনি প্রথম জনপ্রিয়তা অর্জন করেন।

১৯৭৬ সালে প্রদত্ত ১ম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে তিনি সুজন সখী চলচ্চিত্রের “সব সখীরে পার করিতে” গানের জন্য শ্রেষ্ঠ নারী কণ্ঠশিল্পী বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন এবং এরপর গোলাপী এখন ট্রেনে (১৯৭৮), সুন্দরী (১৯৭৯) ও কসাই (১৯৮০) চলচ্চিত্রের জন্য টানা আরও তিনটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।

 

আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন

 

১৯৮০-এর দশকে তার গাওয়া “জন্ম থেকে জ্বলছি মাগো”, “আমি রজনীগন্ধা ফুলের মত” ও “চিঠি দিও প্রতিদিন” গানগুলো জনপ্রিয়তা অর্জন করে। এই সময়ে তিনি চন্দ্রনাথ (১৯৮৪), প্রেমিক (১৯৮৫), রাজলক্ষ্মী শ্রীকান্ত (১৯৮৭) ও দুই জীবন (১৯৮৮) চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দিয়ে চারটি জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।

এরপর তিনি দাঙ্গা (১৯৯১), রাধা কৃষ্ণ (১৯৯২), দুই দুয়ারী (২০০০), দুই নয়নের আলো (২০০৫), ও দেবদাস (২০১৩) চলচ্চিত্রের গানের জন্য জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি সর্বশেষ পুত্র (২০১৮) চলচ্চিত্রের গানের জন্য তার ১৪তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করেন।

তার গাওয়া দেশাত্মবোধক গানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল “জন্ম আমার ধন্য হলো মা গো”, “সব ক’টা জানালা খুলে দাও না”, “ও আমার বাংলা মা”, “মাঝি নাও ছাড়িয়া দে”, “সুন্দর সুবর্ণ” ও “একটি বাংলাদেশ তুমি জাগ্রত জনতার”। গান গাওয়ার পাশাপাশি তিনি ২০১০ সালে চ্যানেল আইয়ের সেরা কণ্ঠ অনুষ্ঠানে বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার তৃতীয় স্বামী কবীর সুমন একজন স্বনামধন্য সঙ্গীতশিল্পী ও সুরকার।

 

আরও দেখুনঃ

Exit mobile version