ও আমার বন্ধু গো লিরিক্স | o amar bondhu go | রুনা লায়লা | কেয়ামত থেকে কেয়ামত
ও আমার বন্ধু গো গানটি কেয়ামত থেকে কেয়ামত ছবি থেকে নেয়া হয়েছে । কেয়ামত থেকে কেয়ামত ১৯৯৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র। ছবিটি পরিচালনা করেছেন সোহানুর রহমান সোহান। এটি ভারতীয় চলচ্চিত্র “কেয়ামত সে কেয়ামত তক” (১৯৮৮ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত)-এর পুনঃনির্মাণ।
ও আমার বন্ধু গো লিরিক্স
কন্ঠশিল্পীঃ রুনা লায়লা
চির সাথী পথ চলার
তোমারই জন্য গড়েছি আমি
মঞ্জিল ভালোবাসারএক সাথে রয়েছি দুজন
এক ডোরে বাঁধা দুটি প্রাণ
ছিঁড়বেনা কভু এই বাঁধন
আসলে আসুক তুফানতুমি আমারই বলবো শতবারহাত দু’টি ধরেছি তোমার
মানবো না কোনো বাধা আর
শুনবো না কারো কথা যে আর
মন্দ বলুক সমাজ
তুমি আমারই, হায়, বলবো শতবার
ও আমার বন্ধু গো
চির সাথী পথ চলার,
তোমারই জন্য গড়েছি আমি
মঞ্জিল ভালোবাসার

o amar bondhu go english lyrics

Chiroshathi poth cholar
Tomar jonno gorechi ami
Manjeel valobasharAk shathe royechi dujon
Ak dore badha duti praan
Chirbena kovu e badhon
Ashle ashuk tufaanTumi amari… bolbo shotobarHaat duti dhorechi tomar
Manbona kono badha r
Shunbona karo kotha je r
Bolle boluk shomaj
Tumi amari Hay… bolbo shotobar
O amar bondhu go
Chiroshathi poth cholar…
Tomar jonno gorechi ami
Manjeel valobashar

চলচ্চিত্রটির প্রযোজক সুকুমার রঞ্জন ঘোষ এবং প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান আনন্দমেলা সিনেমা লিমিটেড। এতে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন মৌসুমী, সালমান শাহ, রাজিব, আহমেদ শরীফ, আবুল হায়াত প্রমুখ। এটি মৌসুমী ও সালমান শাহ অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র। এই ছবিতে আরও অভিষেক হয় কণ্ঠশিল্পী আগুনের।
মির্জা ও খান পরিবার একই গ্রামে দুটি প্রভাবশালী পরিবার। খান পরিবারের ছেলে খান বাহাদুর কবিরউদ্দিন মির্জা পরিবারের মেয়ে ডিম্পলের সাথে অবৈধ মেলামেশা থেকে ডিম্পল গর্ভবতী হয় পরে। জানাজানি হয়ে গেলে বড় মির্জা খান বাহাদুর রইসউদ্দিনের কাছে তাদের বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যায়। কিন্তু কবিরউদ্দিন ভয়ে মিথ্যা বলে। বড় মির্জা ক্ষুদ্ধ হয় ফিরে আসে।
কবিরউদ্দিন ডিম্পলকে অস্বীকার করেছে জানার পর ডিম্পল আত্মহত্যা করে। মির্জা মোহাম্মদ সালাউদ্দিন ডিম্পলের মৃতদেহ নিয়ে খান বাড়িতে যায় এবং সে কবিরউদ্দিনকে খুন করে। সালাউদ্দিনের জেল হয়ে যায়। আর বড় মির্জা সবাইকে নিয়ে গ্রাম ছেড়ে চলে যায়। বিশ বছর পর সালাউদ্দিন জেল থেকে ছাড়া পেয়ে তার ছেলে রাজের কলেজে গিয়ে তাকে নিয়ে বাড়ি ফিরে। সালাউদ্দিন রাজকে গ্রামে একটি কাজের জন্য পাঠায়। সেখানে তার রেশমির সাথে দেখা হয়। পরে শহরে এসে তাদের আবার দেখা সাক্ষাৎ হতে থাকে এবং সেই থেকে প্রেম।
তাদের প্রেমের বিষয় জানাজানি হয়ে গেলে রেশমির বাবা খান বাহাদুর নাজিমউদ্দিন ও রাজের বাবা মির্জা মোহাম্মদ সালাউদ্দিন তাদের সামর্থ্যের মধ্যে যা কিছু করতে পারে করবে বলে একে অপরকে শাসায়। কিন্তু রাজ রেশমি একে অপরকে খুব ভালোবাসে এবং তাদের সেই সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার জন্য বিয়ের আসর থেকে রাজ রেশমিকে নিয়ে পালিয়ে যায়।