Site icon সঙ্গীত গুরুকুল, GOLN

ডুবুরি লিরিক্স | Duburi lyrics | Rishi Panda | রিশি পান্ডা

ডুবুরি লিরিক্স | Duburi lyrics | Rishi Panda, এই গানটি গেয়েছেন রিশি পান্ডা ।

 

রিশি পান্ডা

 

ডুবুরি লিরিক্স | Duburi lyrics | Rishi Panda | রিশি পান্ডা

ডুবুরি লিরিক্স :

এবার নতুন যাত্রা শুরু লক্ষ্য বহুদূর
শুরুর দাগে দাঁড়িয়ে আমি সামনে সমুদ্দুর,
ঢেউ গুলো সব উথাল পাথাল ভাঙছে বালির চর
কালো মেঘে আঁধার করে আনবে কঠিন ঝড়।
দিলাম ডুব, নতুন আশা, নতুন সাহস, নতুন বল
হলাম চুপ, সাথেই হারিয়ে গেল শহরের কোলাহল,
দিলাম ডুব, এখন ক্ষুদ্র আমি বিশাল কালো রাত
দিলাম ডুব, জানি সামলে নেবো গভীর সব আঘাত।
এখন শুধু আমার আমি, চারিদিক আমার
অন্ধকারও চিবুক ছুয়ে বাড়াচ্ছে দু হাত,
এখন আটকে থাকার নেই কোনো ভয় সময় হারাবার
শুধুই আসতে সাঁতার কাটবো আমি পৌঁছব ওপার।
দিলাম ডুব, নতুন আশা, নতুন সাহস, নতুন বল
হলাম চুপ, সাথেই হারিয়ে গেল শহরের কোলাহল,
দিলাম ডুব, এখন ক্ষুদ্র আমি বিশাল কালো রাত
দিলাম ডুব, জানি সামলে নেবো গভীর সব আঘাত।
রিশি পান্ডা

Duburi lyrics in English

Ebar notun jatra shuru lokkho bohudur
Shurur daage dariye ami samne somuddur
Dheu gulo sob uthal pathal vangche balir chor
Kalo meghe andhar kore anbe kothin jhor
Dilam doob notun asha notun sahos notun bol
Holam chup sathei hariye gelo shohorer kolahol
Dilam dub ekhon khudro ami bishal kalo raat
Dilam doob jani samle nebo gobhir sob aghat
রিশি পান্ডা

বাংলা সঙ্গীত বাংলার সহস্রাব্দ প্রাচীন ধর্মীয় ও ধর্মনিরপেক্ষ সাংগীতিক ঐতিহ্যটিকে নির্দেশ করে। ঐতিহাসিক বাংলা অঞ্চলটি বর্তমানে স্বাধীন বাংলাদেশ ও ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে বিভক্ত। বাংলা ভাষায় রচিত ও বিভিন্ন শৈলীর সুরে সমৃদ্ধ বাংলা সঙ্গীতধারাটি এই উভয় অঞ্চলেই ব্যাপক জনপ্রিয়তার অধিকারী।

বাংলার প্রাচীন সঙ্গীতকলা সংস্কৃত স্তোত্রসঙ্গীত প্রভাবিত। এই সময়কার বৈষ্ণব ভাবাশ্রিত কিছু ধর্মসঙ্গীতিগুলি আজও পূর্ব ভারতীয় মন্দিরগুলিতে গীত হয়। ত্রয়োদশ শতাব্দীতে কবি জয়দেব বিরচিত গীতগোবিন্দম্ এই জাতীয় সঙ্গীতের একটি বিশিষ্ট উদাহরণ। মধ্যযুগে নবাব ও বারো ভূঁইয়া নামে খ্যাত শক্তিশালী ভূস্বামীবর্গের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিপালিত সঙ্গীতধারায় আবার হিন্দু ও মুসলমান সাংগীতিক রীতির এক অপূর্ব সমন্বয় দেখা যায়।

 

আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন

 

প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় গানগুলির অধিকাংশই ছিল ধর্মীয় সঙ্গীত। মধ্যযুগের প্রথম পাদে বিদ্যাপতি, চণ্ডীদাস, গোবিন্দদাস, জ্ঞানদাস, ও বলরামদাস প্রমুখ বৈষ্ণব পদকর্তাগণ রাধা-কৃষ্ণ বিষয়ক গানে জাগতিক ও আধ্যাত্মিক প্রেমচেতনার একটি পার্থক্য দর্শিয়েছেন। আবার মধ্যযুগের শেষ পাদে রামপ্রসাদ সেন ও কমলাকান্ত ভট্টাচার্য প্রমুখ শাক্তপদাবলিকারগণ তাদের গানে ঈশ্বরকে শুদ্ধ মাতৃরূপে বন্দনার কথা বলেছেন। বৈষ্ণব ও শাক্তপদাবলি (শ্যামাসংগীত ও উমাসঙ্গীত) উভয়েরই মূল উপজীব্য হিন্দু ভক্তিবাদ|ভক্তিবাদী দর্শন। বৈষ্ণব সঙ্গীতে যখন জীবাত্মা-পরমাত্মাকেন্দ্রিক প্রেমভক্তির তত্ত্ব প্রচারিত হয়, তখনই শাক্তগানে তন্ত্র ও শুদ্ধা মাতৃবন্দনার এক সম্মিলন গড়ে ওঠে।

আরও দেখুনঃ

Exit mobile version