নিটোল পায়ে [ Nitol Paye ]
লেবেলঃ স্টুডিও গুরুকুল [ Studio Gurukul ]
প্রযোজনাঃ সঙ্গীত গুরুকুল [ Music Gurukul ]
কাভারঃ ল্যারি রোজারিও [ Larry Rosario ]
নিটোল পায়ে
নিটোল পায়ে রিনিক ঝিনিক
পায়েলখানি বাজে
মাদল বাজে সেই সংকেতে
শ্যামা মেয়ে নাচে
পাগলপারা চাঁদের আলো
নাচের তালে মেশে
নিটোল পায়ে রিনিক ঝিনিক
চাঁদের আলোয় কালো কাকা
নাচের তালে দোলেরে আহা মরি
ঢলে ঢলে দোলে
যেন সাদা মেঘের কোলে
কালো তড়িৎ খেলেরে খেলে ঐ
কি কৌতুকে খেলে
ঝলক ভরা দামিন সে যে
ঝিলিক মারে হেসে
কালো মেয়ের চপল বুকে
সঘন নিঃশ্বাস নাচেরে তারই তালে
বুকের মালা নাচে
থরে থরে ঝুমকা জবা
কবরীতে রাজে রে রাজে ঐ
রঙে রঙে রাজে
শ্যামল বনভূমি শিহরে ঐ
শ্যামারো পরশে
মদির ভরা দুই নয়নে
নাচের তুফান জাগেরে বুঝি তাই
প্রেমের সাড়া জাগে
কটাক্ষেরি আঘাত হেনে
কালো নয়ন ডাকেরে মোরে ঐ
ইশারাতে ডাকে
ঘায়েল হয়ে ফিরি আমি ঐ
নয়নের তিয়াসে
![নিটোল পায়ে [ Nitol Paye ] 3 Google news](https://sp-ao.shortpixel.ai/client/to_auto,q_glossy,ret_img,w_142,h_106/https://bn.musicgoln.com/wp-content/uploads/2023/03/Google_news_logo.png)
নিটোল পায়ে [ Nitol Paye ] গানের বিস্তারিত ঃ
নিটোল পায়ে ২০০৬ সালে প্রকাশিত একটি জনপ্রিয় বাংলা পপ সঙ্গীত। বাংলাদেশী সঙ্গীত পরিচালক ফুয়াদ আল মুক্তাদিরের সঙ্গীতায়জনে এই সঙ্গীত বা গানে কণ্ঠ দেন রাজিব রহমান ও ফুয়াদ আল মুক্তাদির নিজেই। গানটি ফুয়াদের সঙ্গীত আয়োজনে করা ইলেক্ট্রনিক রিমিক্স পপ এ্যালবাম ভেরিয়েশন নং ২৫-এর জন্য ধারণ করা হয়েছিল। এই গানের শিরোনাম মীরা দেববর্মণ রচিত, কিংবদন্তি সঙ্গীতজ্ঞ শচীন দেববর্মণের সুর ও কন্ঠে গাওয়া নিটোল পায়ে রিনিক-ঝিনিক পায়েলখানি বাজে হতে নেয়া।
এই গানে মীরা দেববর্মণের মূল গীতি হতে প্রথম চার পঙতি ব্যবহার করা হয়েছে। এছাড়াও শচীন দেববর্মণের ‘তুমি এসেছিলে পরশু, কাল কেন আসনি’ গানের একটি পঙ্ক্তি এই গানে ব্যবহার করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থানকালে ফুয়াদ ‘ভেরিয়েশন নং ২৫’ অ্যালবামের সঙ্গীত প্রযোজনা করেন। প্রাথমিকভাবে বেশ কয়েকটি গীতিবিহীন সঙ্গীতায়োজন করা হয়। গীতিবিহীন সুরের উপর নতুন গীতি রচনার উদ্দেশ্যে তিনি যাত্রাপথে সুরগুলি শুনতেন। একবার নিউ জার্সি হতে নিউ ইয়র্কে আসার পথে এই গানের সুরের সাথে পরীক্ষামূলক ভাবে শচীন দেববর্মণের নিটোল পায়ে গানটির কথা মিলিয়ে গাইতে শুরু করেন তখন এই গান ‘রিমিক্স’ করার ধারণা পান।
মূল গানের চার পঙতি ছাড়া বাকি পঙক্তও গুলি নতুন করে রচনা করার পরিকল্পনা করেন। তার অভিপ্রায় অনুযায়ী রাজীব রহমান নতুন গীতি লিখেন। নিউইয়র্কে, ফুয়াদের ব্যক্তিগত স্টুডিওতে গানটি ধারণ করা হয়। প্রাথমিকভাবে পুরো গানটি ফুয়াদের একক কণ্ঠে ধারণ করার পরিকল্পনা ছিল। পরবর্তী গানের প্রথম চার পঙ্ক্তি গীতিকার রাজীব রহমানের কণ্ঠে ও বাকী অংশ ফুয়াদ নিজের কণ্ঠে ধারণ করেন।
নিটোল পায়ে [ Nitol Paye ] নিয়ে কভার ঃ
আরও দেখুনঃ