পরী টারে চাই লিরিক্স: ছারপোকা হচ্ছে সাইমেক্স গণের অন্তর্ভুক্ত এক জাতের পোকা যারা খাদ্য হিসেবে মানুষের রক্ত গ্রহণ করে। সাধারণত রাতে এই পোকার আক্রমণ বেশি হয়। এই পোকার কামড়ের ফলে ত্বকে ফুসকুড়ি, মানসিক প্রভাব, এবং অ্যালার্জির প্রতিক্রিয়ার মতো লক্ষণ দেখা দিতে পারে।
পরী টারে চাই লিরিক্স | pori tare chai lyrics | Imran Hossen | Charpoka Band
Song: Pori Tare Chai – পরী টারে চাই
Singer: Imran Hossen Emu
Lyrics: Shourav Islam Shahin
পরী টারে চাই লিরিক্সঃ
পরীর মুখে মিষ্টি হাসি দেখতে চমৎকার
এক নিমেষেই কাইড়া নিলো মনটা যে আমার (২ বার)
তার গালেতে আছে হায়রে ছোট্ট একটা তিল
পলক পড়ার আগেই বুকে মারলো প্রেমের ঢিল
নাইরে নাইরে নাইরে আমার বাঁচার উপায় নাই
চাইরে চাইরে চাইরে আমি পরীটারে চাই (২ বার)
মাঝে মাঝে স্বপ্নে দেখি পরী আমার পাশে
মনটা আমার চায়রে শুধু পেতে তারে কাছে (২ বার)
তারে কাছে পেলে আমি
তারে কাছে পেলে আমি আর কিছুনা চাই
নাইরে নাইরে নাইরে আমার বাঁচার উপায় নাই (২ বার)
চাইরে চাইরে চাইরে আমি পরীডারে চাই
পরীর ঐ রূপের ঝলকে হইলাম উদাসী
সব ছাড়িয়া তাই তো আমি তারে ভালোবাসি (২ বার)
পরীর লাইগা জীবন আমার
পরীর লাইগা জীবন আমার বাজী রাখতে চাই
নাইরে নাইরে নাইরে আমার বাঁচার উপায় নাই (২ বার)
চাইরে চাইরে চাইরে আমি পরীডারে চাই
পরীর মুখে মিষ্টি হাসি দেখতে চমৎকার
এক নিমেষেই কাইড়া নিলো মনটা যে আমার
তার গালেতে আছে হায়রে ছোট্ট একটা তিল
পলক পড়ার আগেই বুকে মারলো প্রেমের ঢিল
নাইরে নাইরে নাইরে আমার বাঁচার উপায় নাই
চাইরে চাইরে চাইরে আমি পরীটারে চাই (২ বার)
পরীডারে চাই আমার বাঁচার উপায় নাই (২ বার)
পরীডারে চাই আমার
বাঁচার উপায় নাই
Pori Tare Chai Lyrics
Porir mukhe misti hasi dekhte chomotkar
Ek nimeshei kaira nilo monta je amar (2)
Tar galete ache hayre chotto ekta til
polok porar agei buke marlo premer dhil
Naire naire naire amar bachar upay nai
Chaire chaire chaire ami poritare chai (2)
Majhe majhe sopne dekhi pori amar pashe
Monta amay chayre shudu pete tar kache (2)
ছারপোকার কামড়ে ত্বকের ছোট অংশে ফুসকুড়ি হওয়া থেকে শুরু করে বড় ধরনের ফোস্কা পড়ার মতো প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা যেতে পারে। পোকার কামড়ের ফলে সৃষ্ট লক্ষণ প্রকাশ পেতে কয়েক মিনিট থেকে কয়েকদিন পর্যন্ত সময় লাগতে পারে। ত্বকের উপরিভাগের লক্ষণের পাশাপাশি চুলকানিও লক্ষ্য করা যায়। কিছু ক্ষেত্রে আক্রান্ত ব্যক্তির জ্বর হতে পারে বা ক্লান্তি অনুভব করতে পারেন। সাধারণত শরীরে অনাবৃত অংশে এর প্রকোপ দেখা যায়। ছারপোকার কামড়ের মাধ্যমে কোনো সংক্রামক রোগের বিস্তার হওয়ার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। ত্বকের মৃত অংশ বা ভাসকুলাইটিসে আক্রান্ত স্থানে ছারপোকার আক্রমণ হওয়ার সম্ভাবনা খুব-ই কম।
ছারপোকার আক্রমণ মূলত সাইমেক্স লেকচুল্যারিয়াস ও সাইমেক্স হেমিপেট্রাস − দুই ধরনের প্রজাতির পোকার মাধ্যমে হয়ে থাকে। সাইমেক্স লেক্টুল্যারিয়াস প্রচলিত ছারপোকা নামেও পরিচিত ও পৃথিবীব্যাপী এর বিস্তার রয়েছে, অপরদিকে সাইমেক্স হেমিপেট্রাস-এর বিস্তার মূলত নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলে। ছারপোকার আকার ১ থেকে ৭ মিলিমিটারের মধ্যে। নিকটবর্তী স্থানে বুকে হেঁটে বা নিত্য ব্যবহার্য জিনিসের মাধ্যমে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে ছারপোকা বিস্তার হয়। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার অভাবে ছারপোকার উপদ্রব হওয়ার প্রমাণ কম, তবে ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় এর উপদ্রব হয় বেশি। ছারপোকার উপদ্রব নির্ণয়ে ছারপোকার উপস্থিতি এবং এর দ্বারা সৃষ্ট দৈহিক লক্ষণ বা উপসর্গের উপস্থিতি বিবেচনা করা হয়। ছারপোকা তাদের বেশিরভাগ সময় অন্ধকার স্থানে কাটায়, যার ফলে জাজিমের জোড়ার মাঝে বা দেওয়ালের ফাঁটা বা চেরা অংশে এদের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।
ছারপোকার সৃষ্ট শারীরিক সমস্যায় লক্ষণ ও উপসর্গ বিবেচনা করে চিকিৎসা প্রদান করা হয়। বাসা থেকে ছারপোকার সম্পূর্ণ নির্মূল করা যথেষ্ট কষ্টসাধ্য, কারণ ছারপোকা না খেয়ে ৭০ দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। এজন্য বাসা থেকে ছারপোকা নির্মূলে প্রতিকারমূলক প্রচেষ্টার পুনরাবৃত্তির প্রয়োজন পড়তে পারে। প্রতিকারমূলক কার্যক্রমে মধ্যে রয়েছে ঘরের তাপমাত্রা ৯০ মিনিটের বেশি পর্যন্ত ৫০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় রেখে দেওয়া, ঘন ঘন ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে ঘর পরিষ্কার করা, উচ্চ তাপমাত্রার পানিতে কাপড় পরিষ্কার করা, এবং বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক ব্যবহার করা।
আরও দেখুন :