![মাঝি বাইয়া যাও রে [ Majhi Baiya Jao ] 1 মাঝি বাইয়া যাও রে](https://bn.musicgoln.com/wp-content/uploads/2022/02/Hotpot-12-202x300.png)
“মাঝি বাইয়া যাও রে” গানটি লিখেছেন বাংলাদেশ এর একজন বাঙালি কবি, গীতিকার, ঔপন্যাসিক ও লেখক জসীম উদ্দীন । ‘পল্লীকবি’ উপাধিতে ভূষিত, জসীম উদ্দীন আবহমান বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে লালিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ আধুনিক কবি।
মাঝি বাইয়া যাও রে [ Majhi Baiya Jao ]
গীতিকারঃ জসীম উদ্দীন
মাঝি বাইয়া যাও রে [ Majhi Baiya Jao ]
মাঝি বাইয়া যাও রে।
অকুল দরিয়ার মাঝে
আমার ভাঙা নাও রে।।
ভেন্না কাষ্ঠের নৌকা খানি।
মাঝখানে তার বুরা
আগার থাইকা পাছায় গেলে।
গলুই যাবে খইয়া রে।।
দীক্ষা শিক্ষা না হইতে
আগে করছো বিয়া।
বিনে খতে গোলাম হইলে
গাইটের টাকা দিয়া রে।।
বিদেশে বিপাকে যারও
বেটা মারা যায়।
পাড়া-পরশি না জানিয়ে
জানে তারও মা’য়ও রে।।
জসীম উদ্দীন:
মাঝি বাইয়া যাও রে গানের গীতিকার জসীম উদ্দীন একজন বাঙালি কবি, গীতিকার, ঔপন্যাসিক ও লেখক। ‘পল্লীকবি’ উপাধিতে ভূষিত, জসীম উদ্দীন আবহমান বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যে লালিত প্রথম পূর্ণাঙ্গ আধুনিক কবি। ঐতিহ্যবাহী বাংলা কবিতার মূল ধারাটিকে নগরসভায় নিয়ে আসার কৃতিত্ব জসীম উদ্দীনের। তার নকশী কাঁথার মাঠ ও সোজন বাদিয়ার ঘাট বাংলা ভাষার গীতিময় কবিতার উৎকৃষ্টতম নিদর্শনগুলোর অন্যতম। তার কবিতা বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। তার লেখা অসংখ্য পল্লিগীতি এখনো গ্রাম বাংলার মানুষের মুখে মুখে শোনা যায় । জসীম উদ্দীন ১৯০৩ সালের ১ জানুয়ারি ফরিদপুর জেলার তাম্বুলখানা গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। মোহাম্মাদ জসীম উদ্দীন মোল্লা তার পূর্ণ নাম হলেও তিনি জসীম উদ্দীন নামেই পরিচিত। তার বাবার বাড়ি ছিল একই জেলার গোবিন্দপুর গ্রামে। বাবার নাম আনসার উদ্দিন মোল্লা। মা আমিনা খাতুন ।
তিনি ১৪ মার্চ ১৯৭৬ সনে ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
আরও দেখুনঃ