![যদি ডাকো আমায় [ Jodi dako amay ] 1 যদি ডাকো আমায়](https://bn.musicgoln.com/wp-content/uploads/2022/02/sabina-yasmin-225x300.jpg)
“যদি ডাকো আমায়” গানটি লিখেছেন মনিরুজ্জামান মনির, এবং গানটি গেয়েছেন কন্ঠশিল্পী সাবিনা ইয়াসমিন এবং মিলু হাসান ।
যদি ডাকো আমায় [ Jodi dako amay ]
গীতিকারঃ মনিরুজ্জামান মনির
প্রথম রেকর্ডের কন্ঠশিল্পীঃ সাবিনা ইয়াসমিন এবং মিলু হাসান
যদি ডাকো আমায় [ Jodi dako amay ]
যদি ডাকো আমায়
তোমার কাছে মন ছুটে যায়
তুমি যদি ডাকো আমায় …
তোমার কাছে মন ছুটে যায়…
থাকো তুমি যত দূরে..
যখন যেথায়..!
যদি ডাকো আমায় …
তোমার কাছে মন ছুটে যায়…
সুরে সুরে যায় বলে বাতাস
তুমি হৃদয় দিলে…
রঙে রঙে লাল হলো আকাশ
তুমি আমার বলে….
সুরে সুরে যায় বলে বাতাস
তুমি হৃদয় দিলে…
রঙে রঙে লাল হলো আকাশ
তুমি আমার বলে…
ঐ মেঘ দেখো পাহাড়ের বুকে শুয়ে
মিলনের স্বপ্ন দেখায়…
তুমি যদি ডাকো আমায়…
তোমার কাছে মন ছুটে যায়…
তুমি যদি ডাকো আমায়…
তোমার কাছে মন ছুটে যায়…
মনে প্রানে প্রেম রাঙে আমার…
সারা জীবন ধরে…
গেয়ে যাবো গান ভালো বাসার…
সারা ভুবন জুড়ে…
এই,তুমি ছাড়া সবি যেনো মিছে লাগে
চিরোদিন চাইবো তোমায়…
তুমি যদি ডাকো আমায়…
তোমার কাছে মন ছুটে যায়…
তুমি যদি ডাকো আমায়…
তোমার কাছে মন ছুটে যায়
থাকো তুমি যত দূরে…
যখন যেথায়..!
তুমি যদি ডাকো আমায়…
তোমার কাছে মন ছুটে যায়…
তুমি যদি ডাকো আমায়…
তোমার কাছে মন ছুটে যায়…
মনিরুজ্জামান মনিরঃ
মনিরুজ্জামান মনির একজন বাংলাদেশী গীতিকার। ১৯৭০ সালে তিনি বেতারের তালিকাভুক্ত গীতিকার হন। পরে তিনি চলচ্চিত্রের জন্যেও গীত রচনা করেন। বাংলাদেশী চলচ্চিত্রের গীত রচনায় অবদানের জন্য তিনি তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার লাভ করেন।মনিরুজ্জামান মনির ১৯৫২ সালের ২৮ জানুয়ারি তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের (বর্তমান বাংলাদেশ) সিলেটের সুনামগঞ্জ জেলার তেঘরিয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। চার ভাই ও তিন বোনের মধ্যে মনিরুজ্জামান তৃতীয়। ছোটবেলা থেকেই তিনি দৈনিক পয়গাম, দৈনিক পাকিস্তান, সবুজপাতায় নিয়মিত ছড়া লিখতেন। তার মামা উজির মিয়া ছিলেন সিলেট বেতারের কণ্ঠশিল্পী। তার সহযোগিতায় কিশোর বয়সেই তিনি বেতারের জন্য গান লেখার সুযোগ লাভ করেন।
সাবিনা ইয়াসমিনঃ
সাবিনা ইয়াসমিন একজন বাংলাদেশিনেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী। সাবিনা শৈশব থেকে গানের তালিম নেওয়া শুরু করেছিলেন। তিনি সাত বছর বয়সে প্রথম মঞ্চানুষ্ঠানে অংশ নেন এবং খেলাঘর নামে একটি বেতার অনুষ্ঠানে ছোটদের গান করতেন। ১৯৬২ সালে নতুন সুর চলচ্চিত্রে রবীন ঘোষের সুরে ছোটদের গানে অংশ নেন। চলচ্চিত্রে পূর্ণ নেপথ্য সঙ্গীতশিল্পী হিসেবে তার আত্মপ্রকাশ ১৯৬৭ সালে আগুন নিয়ে খেলা চলচ্চিত্রের মধ্য দিয়ে।
সাবিনা ইয়াসমিন ১৯৫৪ সালের ৪ঠা সেপ্টেম্বর জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা লুতফর রহমান ব্রিটিশ রাজের অধীনে সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন এবং মাতা বেগম মৌলুদা খাতুন। পৈতৃক বাড়ি সাতক্ষীরায়। তার গাওয়া দেশাত্মবোধক গানগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল “জন্ম আমার ধন্য হলো মা গো”, “সব ক’টা জানালা খুলে দাও না”, “ও আমার বাংলা মা”, “মাঝি নাও ছাড়িয়া দে”, “সুন্দর সুবর্ণ” ও “একটি বাংলাদেশ তুমি জাগ্রত জনতার”।
খালিদ হাসান মিলুঃ
খালিদ হাসান মিলু ছিলেন একজন বাংলাদেশী সঙ্গীতশিল্পী। ১৯৮০ সালের প্রথমার্ধে তার সঙ্গীত জীবন শুরু হয়। মিলুর প্রকাশিত একক এ্যালবাম সংখ্যা ১২ টি এবং মিক্সড ও ডুয়েট
এ্যালবাম সংখ্যা প্রায় ১২০ টি। তিনি প্রায় ২৫০ টি চলচ্চিত্রে কণ্ঠে দিয়েছেন। তিনি সর্বমোট প্রায় ১৫০০ এর মতো গানে কণ্ঠ দিয়েছেন।মিলুর সঙ্গীত জীবন শুরু হয় ১৯৮০ সালের প্রথমার্ধে।১৯৮০ সালে তার প্রথম এ্যালবাম ‘ওগো প্রিয় বান্ধবী’ প্রকাশিত হয়।১৯৮২ সাল থেকে তিনি চলচ্চিত্রের গানে নেপথ্যে কণ্ঠ দেওয়া শুরু করেন এবং প্রায় ২৫০টি চলচ্চিত্রের গানে কণ্ঠ দেন।
মিলু ২০০৫ সালের ২৯ মার্চ মৃত্যুবরণ করেন।
আরও দেখুনঃ