লাল শাড়ি পরিয়া কন্যা (2005) [ Lal Shari Poriya Konna ] | সোহাগ

লাল শাড়ি পরিয়া কন্যা (2005) [ Lal Shari Poriya Konna ] | সোহাগ

লাল শাড়ি পরিয়া কন্যা [ Lal Shari Poriya Konna ]
শিল্পী সোহা’গ

“লাল শাড়ি পরিয়া কন্যা” গানটি গেয়েছেন বাংলাদেশ এর সংগীতশিল্পী সোহা’গ । 

লাল শাড়ি পরিয়া কন্যা (2005) [ Lal Shari Poriya Konna ] | সোহাগ

গীতিকারঃ রেজাউল হোসাইন । 

প্রথম রেকর্ডের কন্থশিল্পীঃ সোহা’গ । 

লাল শাড়ি লিরিক্স [ Lal Shari Lyrics ] । সোহাগ । Shohag

লাল শাড়ি পরিয়া কন্যা  :

লাল শাড়ি পরিয়া কন্যা
রক্ত আলতা পায়,
আমার চোখের জল মিশাইলা
নিলানা বিদায়,
তুমি ফিরাও চাইলা না একবার
চইলা গেলা হায়,
জানি আজ রাতে হইবা পরের
আর ভাইব না আমায়।

চান্দের মত মুখটি যখন
ভাসত নয়ন জলে,
আদর কইরা মুইছা দিতাম গালে।
ঘাটে আইসা পাশে বইসা
জড়াইতো এ বুকে,
ভুলব আমি এই কথা কেমনে?

তবে ভালো ক্যান বাসিলা
স্বপ্ন কেন দেখাইলা
ভালো ক্যান বাসিলা আমারে?

চার বেহারার পালকি কইরা
যখন গেলা সামনে দিয়া,
শেষ দেখাও দিলা না আমারে।
ফিরা আইসা দেখবা তুমি
চইলা গেছি জগত ছাড়ি
পাইবা শুধু আমায় স্বপনে।

তুমি কান্দিয়া ডাকিবা কভু না পাইবা
কান্দিয়া ডাকিবা আমারে।

লাল শাড়ি পরিয়া কন্যা
রক্ত আলতা পায়,
আমার চোখের জল মিশাইলা
নিলানা বিদায়,
তুমি ফিরাও চাইলা না একবার
চইলা গেলা হায়,
জানি আজ রাতে হইবা পরের
আর ভাইব না আমায়।

 

YaifwwriN4BzRFCyqbslL4 লাল শাড়ি পরিয়া কন্যা (2005) [ Lal Shari Poriya Konna ] | সোহাগ
আমাদেরকে গুগল নিউজে ফলো করুন

 

Lal Shari Poriya Konna lyrics :

Lal shari poriya konna
Rokto alta pay
Amar choker jol misahila
nila na biday
Tumi firao chaila na ek bar
choila gela hay
Jani aaj raate hoiba porer
ar vaibona amay
Chander moto mukti jokhon
bhasto nayon jole
ador koira muicha detam gale
Ghate aishya pashe boisha
joraito a buke
bhulbo ami ai kotha kamone
Tobe valo ken bashila
swapno keno dekhaila
Valo ken bashila amare..

সোহাগঃ 

লাল শাড়ি পরিয়া কন্যা
সোহা’গ

লাল শাড়ি পরিয়া কন্যা রক্ত আলতা পায়/আমার চোখের জল মিশাইলা নিলা না বিদায়- বিরহ ঘরানার গানটি শোনেননি এমন শ্রোতা কমই রয়েছেন। তুমুল জনপ্রিয় গানটি ২০০৫ সালে প্রকাশিত কণ্ঠশিল্পী সোহা’গের ‘রক্ত আলতা পায়’ শিরোনামের একক অ্যালবামের।

তিনি ২২ অক্টোবর ২০২০ এ লাল শাড়ি-২ নামে আরো একটি গান বের করেন ।

বাংলা সঙ্গীত বাংলার সহস্রাব্দ প্রাচীন ধর্মীয় ও ধর্মনিরপেক্ষ সাংগীতিক ঐতিহ্যটিকে নির্দেশ করে। ঐতিহাসিক বাংলা অঞ্চলটি বর্তমানে স্বাধীন বাংলাদেশ ও ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে বিভক্ত। বাংলা ভাষায় রচিত ও বিভিন্ন শৈলীর সুরে সমৃদ্ধ বাংলা সঙ্গীতধারাটি এই উভয় অঞ্চলেই ব্যাপক জনপ্রিয়তার অধিকারী।বাংলার প্রাচীন সঙ্গীতকলা সংস্কৃত স্তোত্রসঙ্গীত প্রভাবিত। এই সময়কার বৈষ্ণব ভাবাশ্রিত কিছু ধর্মসঙ্গীতিগুলি আজও পূর্ব ভারতীয় মন্দিরগুলিতে গীত হয়।

ত্রয়োদশ শতাব্দীতে কবি জয়দেব বিরচিত গীতগোবিন্দম্ এই জাতীয় সঙ্গীতের একটি বিশিষ্ট উদাহরণ। মধ্যযুগে নবাব ও বারো ভূঁইয়া নামে খ্যাত শক্তিশালী ভূস্বামীবর্গের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিপালিত সঙ্গীতধারায় আবার হিন্দু ও মুসলমান সাংগীতিক রীতির এক অপূর্ব সমন্বয় দেখা যায়।

প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় গানগুলির অধিকাংশই ছিল ধর্মীয় সঙ্গীত। মধ্যযুগের প্রথম পাদে বিদ্যাপতি, চণ্ডীদাস, গোবিন্দদাস, জ্ঞানদাস, ও বলরামদাস প্রমুখ বৈষ্ণব পদকর্তাগণ রাধা-কৃষ্ণ বিষয়ক গানে জাগতিক ও আধ্যাত্মিক প্রেমচেতনার একটি পার্থক্য দর্শিয়েছেন।

আবার মধ্যযুগের শেষ পাদে রামপ্রসাদ সেন ও কমলাকান্ত ভট্টাচার্য প্রমুখ শাক্তপদাবলিকারগণ তাদের গানে ঈশ্বরকে শুদ্ধ মাতৃরূপে বন্দনার কথা বলেছেন। বৈষ্ণব ও শাক্তপদাবলি (শ্যামাসংগীত ও উমাসঙ্গীত) উভয়েরই মূল উপজীব্য হিন্দু ভক্তিবাদ|ভক্তিবাদী দর্শন। বৈষ্ণব সঙ্গীতে যখন জীবাত্মা-পরমাত্মাকেন্দ্রিক প্রেমভক্তির তত্ত্ব প্রচারিত হয়, তখনই শাক্তগানে তন্ত্র ও শুদ্ধা মাতৃবন্দনার এক সম্মিলন গড়ে ওঠে।

Leave a Comment