সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে লিরিক্স [ Sokatore Oi Kadiche Sokole Lyrics ]
রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা । Rezwana Chowdhury Bannya
রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা বিংশ শতাব্দীর শেষভাগে আবির্ভূত একজন প্রথিতযশা রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী । তিনি তার ঘরানার সংগীতের একজন বহুমুখী প্রতিভা হিসাবে বাংলাদেশ এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গে ব্যাপকভাবে সমাদৃত ।
তিনি তার গুনানুরাগীদের কাছে শুধু মাত্র ‘বন্যা‘ নামেও পরিচিত।
রবীন্দ্রসংগীত হল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত ও সুরারোপিত গান। বাংলা সংগীতের জগতে এই গানগুলি একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ স্থানের অধিকারী।
রবীন্দ্রনাথের জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ও আমার সোনার বাংলা গানদুটি যথাক্রমে ভারত ও বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জাতীয় সংগীত।
সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে লিরিক্স [ Sokatore Oi Kadiche Sokole Lyrics ] । রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা । Rezwana Chowdhury Bannya
সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে লিরিক্স
সকাতরে ওই কাঁদিছে সকলে
শোনো শোনো পিতা
কহো কানে কানে
শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা
কহো কানে কানে
শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা
কহো কানে কানে
শুনাও প্রাণে প্রাণে মঙ্গলবারতা
ক্ষুদ্র আশা নিয়ে রয়েছে বাঁচিয়ে
সদাই ভাবনা
যা কিছু পায় হারায়ে যায়
না মানে সান্ত্বনা
যা কিছু পায় হারায়ে যায়
না মানে সান্ত্বনা
যা কিছু পায় হারায়ে যায়
না মানে সান্ত্বনা
সুখ আশে দিশে দিশে
বেড়ায় কাতরে
মরীচিকা ধরিতে চায়
এ মরুপ্রান্তরে
মরীচিকা ধরিতে চায়
এ মরুপ্রান্তরে
মরীচিকা ধরিতে চায়
এ মরুপ্রান্তরে
ফুরায় বেলা ফুরায় খেলা
সন্ধ্যা হয়ে আসে
কাঁদে তখন আকুল মন
কাঁপে তরাসে
কাঁদে তখন আকুল মন
কাঁপে তরাসে
কাঁদে তখন আকুল মন
কাঁপে তরাসে
কী হবে গতি বিশ্বপতি
শান্তি কোথা আছে
তোমারে দাও আশা পূরাও
তুমি এসো কাছে
তোমারে দাও আশা পূরাও
তুমি এসো কাছে
তোমারে দাও আশা পূরাও
তুমি এসো কাছে
Sokatore Oi Kadiche Sokole Lyrics in English
Sokatore Oi Kadiche Sokole
Shono Shono Pita
Kaho Kaane Kaane
Shunao Praane Praane Mongalobaarota
Kaho Kaane Kaane
Shunao Praane Praane Mongalobaarota
Kaho Kaane Kaane
Shunao Praane Praane Mongalobaarota
Khudra Aasha Niye Royechhe Bnaachiye
Sadai Bhaabona
Ja Kichhu Paay Haaraye Jaay
Naa Maane Saantona
Ja Kichhu Paay Haaraye Jaay
Naa Maane Saantona
Ja Kichhu Paay Haaraye Jaay
Naa Maane Saantona
Sukh Aashe Dishe Dishe
Beraay Kaatore
Morichika Dhorite Chaay
E Morupraantore
Morichika Dhorite Chaay
E Morupraantore
Morichika Dhorite Chaay
E Morupraantore
Phuraay Bela Phuraay Khela
Sondhya Hoye Aase
Knaade Takhon Aakulmon
Knaape Toraase
Knaade Takhon Aakulmon
Knaape Toraase
Knaade Takhon Aakulmon
Knaape Toraase
Ki Habe Goti Bishwopoti
Shaanti Kotha Aachhe
Tomare Daao Aasha Purao
Tumi Eso Kaachhe
Tomare Daao Aasha Purao
Tumi Eso Kaachhe
Tomare Daao Aasha Purao
Tumi Eso Kaachhe
বিশকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর সম্পর্কে কিছু কথাঃ
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এফআরএএস (৭ মে ১৮৬১ – ৭ আগস্ট ১৯৪১; ২৫ বৈশাখ ১২৬৮ – ২২ শ্রাবণ ১৩৪৮ বঙ্গাব্দ) ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক।
তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়।
তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে “গুরুদেব”, “কবিগুরু” ও “বিশ্বকবি” অভিধায় ভূষিত করা হয়।
রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ, ৩৮টি নাটক, ১৩টি উপন্যাস ও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন তার জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়।
তার সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প ও ১৯১৫টি গান যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় প্রকাশিত ও গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত রচনা ৩২ খণ্ডে রবীন্দ্র রচনাবলী নামে প্রকাশিত হয়েছে।
রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় পত্রসাহিত্য উনিশ খণ্ডে চিঠিপত্র ও চারটি পৃথক গ্রন্থে প্রকাশিত। এছাড়া তিনি প্রায় দুই হাজার ছবি এঁকেছিলেন। রবীন্দ্রনাথের রচনা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে।
১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য তিনি এশীয়দের মধ্যে সাহিত্যে প্রথম নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কলকাতার এক ধনাঢ্য ও সংস্কৃতিবান ব্রাহ্ম পিরালী ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকালে প্রথাগত বিদ্যালয়-শিক্ষা তিনি গ্রহণ করেননি; গৃহশিক্ষক রেখে বাড়িতেই তার শিক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
আট বছর বয়সে তিনি কবিতা লেখা শুরু করেন। ১৮৭৪ সালে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা-এ তার “অভিলাষ” কবিতাটি প্রকাশিত হয়। এটিই ছিল তার প্রথম প্রকাশিত রচনা। ১৮৭৮ সালে মাত্র সতেরো বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ প্রথমবার ইংল্যান্ডে যান।
১৮৮৩ সালে মৃণালিনী দেবীর সঙ্গে তার বিবাহ হয়। ১৮৯০ সাল থেকে রবীন্দ্রনাথ পূর্ববঙ্গের শিলাইদহের জমিদারি এস্টেটে বসবাস শুরু করেন।
১৯০১ সালে তিনি পশ্চিমবঙ্গের শান্তিনিকেতনে ব্রহ্মচর্যাশ্রম প্রতিষ্ঠা করেন এবং সেখানেই পাকাপাকিভাবে বসবাস শুরু করেন। ১৯০২ সালে তার পত্নীবিয়োগ হয়।
১৯০৫ সালে তিনি বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী আন্দোলনে জড়িয়ে পড়েন। ১৯১৫ সালে ব্রিটিশ সরকার তাকে ‘নাইট’ উপাধিতে ভূষিত করেন। কিন্তু ১৯১৯ সালে জালিয়ানওয়ালাবাগ হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদে তিনি সেই উপাধি ত্যাগ করেন।
১৯২১ সালে গ্রামোন্নয়নের জন্য তিনি শ্রীনিকেতন নামে একটি সংস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯২৩ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠিত হয়।
দীর্ঘজীবনে তিনি বহুবার বিদেশ ভ্রমণ করেন এবং সমগ্র বিশ্বে বিশ্বভ্রাতৃত্বের বাণী প্রচার করেন। ১৯৪১ সালে দীর্ঘ রোগভোগের পর কলকাতার পৈত্রিক বাসভবনেই তার মৃত্যু হয় ।
আরও দেখুনঃ