কলংকিনি রাধা লিরিক্স | Kolongkini radha lyrics | Subhapriya Das। শুভাপ্রিয়া দাস

কলংকিনি রাধা লিরিক্স | Kolongkini radha lyrics, গানটি গেয়েছেন শুভাপ্রিয়া দাস।

 

কলংকিনি রাধা লিরিক্স | Kolongkini radha lyrics | Subhapriya Das। শুভাপ্রিয়া দাস

কলংকিনি রাধা লিরিক্স | Kolongkini radha lyrics | Subhapriya Das। শুভাপ্রিয়া দাস

Lyrics : Kamrupi Lokogaan
Tune : Traditional

কলংকিনি রাধা লিরিক্স :

মা ই হে কলংকিনি রাধা
কদম গাছে উঠিয়া আছে কানু হারামজাদা
মায় তুই জলে না যাইও
ও কি ও হো..
ওরে যাইও না যাইও না
মায় তুই কদমতলা দিয়া
কানাইয়া পাতিসে ফান্দো
কানাইয়া পাতিসে ফান্দো রাধিকার লাগিয়ে
মায় তুই জলে না যাইও
ও কি ও হো..
কলশিতে জল নাই যমুনা বড়ো দূর
যমুনা বড়ো দূর মা তোর যমুনা বড়ো দূর
হাঁটিতে না পারে রাধা পায়েতে নপুর
মায় তুই জলে না যাইও
ও কি ও হো..
হাটে না যাও, ঘাটে না যাও, বাটে না যাও লাজে
পাড়ার লোকে নাম ৰাখিছে কলঙ্কিনী রাধে
মায় তুই জলে না যাইও
পাড়ার লোকে নাম ৰাখিছে কলঙ্কিনী রাধে
মায় তুই জলে না যাইও
মা ই হে কলংকিনি রাধা
কদম গাছে উঠিয়া আছে কানু হারামজাদা
মায় তুই জলে না যাইও
কলংকিনি রাধা লিরিক্স | Kolongkini radha lyrics | Subhapriya Das। শুভাপ্রিয়া দাস

Kolongkini radha lyrics English:

Mai tui jole na jaiyo
o ki o he kolonkini radha
kodom gache boisha ache kanu haramzada
O ki o jole na jao ghate na jao
bhate na jao laaje radha
maye bape naam rakhiche
kolonkini radha
o ki o na jaiyo na jaiyo radha
kodom tola diya
kanaiye patiche fande
radhe ko lagiya
koloshi te pani nai
jamuna bahu dur
hatite na pare radha
paye te nupur
o ki o kohe dijo kobi rotno
radhe bhagyoboti
jonome jonome hok
krishno te bhokoti
কলংকিনি রাধা লিরিক্স | Kolongkini radha lyrics | Subhapriya Das। শুভাপ্রিয়া দাস

 

বাংলা সঙ্গীত বাংলার সহস্রাব্দ প্রাচীন ধর্মীয় ও ধর্মনিরপেক্ষ সাংগীতিক ঐতিহ্যটিকে নির্দেশ করে। ঐতিহাসিক বাংলা অঞ্চলটি বর্তমানে স্বাধীন বাংলাদেশ ও ভারতীয় রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে বিভক্ত। বাংলা ভাষায় রচিত ও বিভিন্ন শৈলীর সুরে সমৃদ্ধ বাংলা সঙ্গীতধারাটি এই উভয় অঞ্চলেই ব্যাপক জনপ্রিয়তার অধিকারী।

বাংলার প্রাচীন সঙ্গীতকলা সংস্কৃত স্তোত্রসঙ্গীত প্রভাবিত। এই সময়কার বৈষ্ণব ভাবাশ্রিত কিছু ধর্মসঙ্গীতিগুলি আজও পূর্ব ভারতীয় মন্দিরগুলিতে গীত হয়। ত্রয়োদশ শতাব্দীতে কবি জয়দেব বিরচিত গীতগোবিন্দম্ এই জাতীয় সঙ্গীতের একটি বিশিষ্ট উদাহরণ। মধ্যযুগে নবাব ও বারো ভূঁইয়া নামে খ্যাত শক্তিশালী ভূস্বামীবর্গের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিপালিত সঙ্গীতধারায় আবার হিন্দু ও মুসলমান সাংগীতিক রীতির এক অপূর্ব সমন্বয় দেখা যায়।

প্রাচীন ও মধ্যযুগীয় গানগুলির অধিকাংশই ছিল ধর্মীয় সঙ্গীত। মধ্যযুগের প্রথম পাদে বিদ্যাপতি, চণ্ডীদাস, গোবিন্দদাস, জ্ঞানদাস, ও বলরামদাস প্রমুখ বৈষ্ণব পদকর্তাগণ রাধা-কৃষ্ণ বিষয়ক গানে জাগতিক ও আধ্যাত্মিক প্রেমচেতনার একটি পার্থক্য দর্শিয়েছেন। আবার মধ্যযুগের শেষ পাদে রামপ্রসাদ সেন ও কমলাকান্ত ভট্টাচার্য প্রমুখ শাক্তপদাবলিকারগণ তাদের গানে ঈশ্বরকে শুদ্ধ মাতৃরূপে বন্দনার কথা বলেছেন। বৈষ্ণব ও শাক্তপদাবলি (শ্যামাসংগীত ও উমাসঙ্গীত) উভয়েরই মূল উপজীব্য হিন্দু ভক্তিবাদ|ভক্তিবাদী দর্শন। বৈষ্ণব সঙ্গীতে যখন জীবাত্মা-পরমাত্মাকেন্দ্রিক প্রেমভক্তির তত্ত্ব প্রচারিত হয়, তখনই শাক্তগানে তন্ত্র ও শুদ্ধা মাতৃবন্দনার এক সম্মিলন গড়ে ওঠে।

আরও দেখুনঃ

Leave a Comment