কৃষ্ণ জানে রাধা লিরিক্স ;ইন্দুবালা ২০১৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। মাসুম আজিজের গ্রাম্য সামাজিক প্রেক্ষাপটভিত্তিক কাহিনিচিত্রের উপর চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্য রচনা ও নির্মাণ করেছেন জয়নাল আবেদিন জয় সরকার। এটা জয় সরকারের প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র পরিচালনা।
Table of Contents
কৃষ্ণ জানে রাধা জানে লিরিক্স । krishno jane radha jane lyrics | indubala
গান : কৃষ্ণ জানে রাধা জানে
ছবির নাম: ইন্দুবালা
কৃষ্ণ জানে রাধা লিরিক্স :
কৃষ্ণ জানে রাধা জানে
কি দারুন প্রেমের টানে,
কৃষ্ণ জানে রাধা জানে
কি দারুন প্রেমের টানে,
ছুটে মন মনের পানে
ছুটে মন মনের পানে তুচ্ছ করে ভয়
পিরিতি ঘোর সাধনা সস্তা বিষয় নয়,
পিরিতি ঘোর সাধনা হালকা বিষয় নয়।
রীতি নীতির বালাই ভুলে প্রেম চলে তার পথে
হিসাব নিকাশ চলে কি আর উজান মন’রথে।
ছন্দ কলা মানে না সে, ছন্দ কলা
ওরে ছন্দ কলা মানে না সে নিজের তালে রয়,
পিরিতি ঘোর সাধনা সস্তা বিষয় নয়,
পিরিতি ঘোর সাধনা হালকা বিষয় নয়।
প্রেমের হাটে ভাবের ক্রেতা মন দিয়ে মন কিনে
জন্মকানা ভাও বোঝেনা জড়ায় মিছে ঋণে।
বন্ধ ঘরে আলোর খেলা, বন্ধ ঘরে
ওরে বন্ধ ঘরে আলোর খেলা কোন পাগলে কয়
পিরিতি ঘোর সাধনা সস্তা বিষয় নয়,
পিরিতি ঘোর সাধনা হালকা বিষয় নয়।
কৃষ্ণ জানে রাঁধা জানে
কি দারুন প্রেমের টানে,
ছুটে মন মনের পানে
ছুটে মন মনের পানে তুচ্ছ করে ভয়
পিরিতি ঘোর সাধনা সস্তা বিষয় নয়,
পিরিতি ঘোর সাধনা হালকা বিষয় নয়।
krishno jane radha jane lyrics in english :
ki darun premer tane
Chute mon moner pane tuccho kore voy
Piriti ghor sadhona soshta bisoy noy
Piriti gor sadona halka bishoy noy
Krishno jane radha jane
ki darun premeer tane

ইন্দুবালা:
ইন্দুবালা ২০১৯ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশি পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। মাসুম আজিজের গ্রাম্য সামাজিক প্রেক্ষাপটভিত্তিক কাহিনিচিত্রের উপর চলচ্চিত্রটির চিত্রনাট্য রচনা ও নির্মাণ করেছেন জয়নাল আবেদিন জয় সরকার। এটা জয় সরকারের প্রথম পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র পরিচালনা।
এক নারীর জীবনে কাঙ্ক্ষিত ভালবাসার জন্য সংগ্রাম এবং সংগ্রামের পর সাফল্যগাথা এই চলচ্চিত্রের মূল উপজীব্য।ফজলুর রহমান বাবু’র জনপ্রিয় সঙ্গীত ‘ইন্দুবালা’র নাম অনুসারে এই চলচ্চিত্রের নাম রাখা হয়।
ইন্দুবালায় তিনটি মুখ্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন আনিসুর রহমান মিলন, আশিক চৌধুরী ও কেয়া আক্তার পায়েল। ছোট পর্দায় পায়েলিয়া পায়েল নামে পরিচিত কেয়া আক্তার এই চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বড়পর্দায় অভিষিক্ত হন। ২০১৯ সালের ২৯ নভেম্বর চলচ্চিত্রটি বাংলাদেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পায়।
গ্রামের প্রভাবশালী জমিদার জিতেশ মজুমদার একই গ্রামের চালের আড়তদার বৈদ্যনাথের আঠারো বছর বয়সী মেয়ে ইন্দুবালাকে বিয়ে করতে চান। জিতেশ মজুমদারের ছেলে বাবলা ইন্দুবালাকে ভালোবাসে, ইন্দুবালাও বাবলাকে পছন্দ করে। তবে নরম স্বভাবের বাবলা তার বাবা জিতেশকে তাদের প্রেমের বিষয়টি জানানোর মত সাহসী নয়।
বাবলা বুঝতে পারেনা কিভাবে তার বুড়ো বাবা আর ইন্দুর বিয়ে আটকাবে। একই সময়ে ইন্দুবালার সৎ মেসোমশাই তার বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী ছেলের সাথে ইন্দুবালার বিয়ে দেওয়ার দাবি নিয়ে ইন্দুবালাদের বাড়িতে ওঠেন। মেসোমশাইয়ের ছেলের সাথে ইন্দুবালার বিয়ে না হওয়া পর্যন্ত তিনি বাড়ি থেকে যাবেন না।
এছাড়াও ইন্দুবালার বাবা বৈদ্যনাথের দোকানে ছোটবেলা হতে কাজ করা মন্টু সবার অগোচরে মনেপ্রাণে ইন্দুবালাকে ভালোবাসে, কিন্তু মন্টু বৈদ্যনাথকে এ কথা কখনো মুখ ফুটে কিছু বলতে পারে না। এরকম চতুর্মুখী সংকট হতে বৈদ্যনাথ তার মেয়েকে উদ্ধার করেন এবং শেষ পর্যন্ত ইন্দুবালার বিয়ে দেন।
আরও দেখুনঃ